This website uses cookies to ensure you get the best experience on our website. Learn more

আটকে পড়া পাকিস্তানি নাকি বিহারী আসলে তাদের পরিচয় কি ?? Geneva Camp Mohammadpur History | Info Hunter

x

আটকে পড়া পাকিস্তানি নাকি বিহারী আসলে তাদের পরিচয় কি ?? Geneva Camp Mohammadpur History | Info Hunter

কেউ বলে পাকিস্তানি, কেউ বলে আটকে পড়া পাকিস্তানি, আবার কারো মতে বিহারী, আবার অনেকে বলে অবাঙ্গালী এতো নামের ভীরে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের বসবাসরত এই পঞ্চাশ হাজার মানুষের পরিচয় কি তা জানতেই আমার সেখানে যাওয়া। বিহারী ক্যাম্পে গিয়ে তাদের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম তারা সবাই বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র কার্ডধারী। এসব জেনে আমি নিজেও এক ধাধার মধ্যে পড়ে গেলাম যে তাদের পরিচয় আসলে কি? কেবল আমি নই তারা নিজেরাও সব সময় তাদের পরিচয় খোঁজে ফেরেন। তারা নিজেরাও জানেন না যে তারা কি? তার সাথে তাদের বাসস্থানের ব্যবস্থাও ভয়াবহ পর্যায়ের। যা আসলে না দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না যে এভাবেও মানুষ বাঁচে। আমি যতক্ষণ এই বিহারী ক্যাম্প নামক ক্যাম্পে ছিলাম ততক্ষণ কেবল অবাক হয়েছি এই ভেবে যে আমি এটা কোথায় আসলাম, আমি এসব কি দেখছি। আপনারাও আমার এই ভিডিও দেখে কেবল অবাক হবেন আর নানা প্রশ্নে নিজেকে খুঁজবেন। আধুনিক এই সভ্যতার যুগে এসে মানুষ কিভাবে এতো বাজে ভাবে বসবাস করতে পারে তা আসলে নিজের চোখে না দেখলে হয়তো কেউ বিশ্বাস করবে না।
For More Visit:
Website:
Facebook:
x

বাংলাদেশে পাকিস্তানি বিহারীদের অবস্থা | Life Of Pakistani Bihari In Bangladesh | Info Hunter

আমরা এখন যে সময়টাতে বাস করছি তা আধুনিক যুগের চেয়েও বেশি কিছু বলা চলে। আর এই সভ্যতার অত্যাধুনিক যুগের সময়ে মোহাম্মাদপুরের জেনেভা ক্যাম্প বা বিহারী ক্যাম্পের ভেতরে গিয়ে যা দেখলাম তা সত্যি খুবই অমানবিক। সভ্যতার এই সময়ে এসে মানুষ কিভাবে এত কষ্ট করে তাদের প্রতিটা দিন পার করছে তা দেখতে বা বুঝতে হলে আপনাকে একবারের জন্য হলেও আমার এই ভিডিওটা দেখে নিতে হবে। দেশভাগের গেরাকলে পড়ে চার প্রজন্ম ধরে বাস্তবতার এক কঠিন সময় পার করে চলছে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র বহনকারী আটকে পড়া পাকিস্তানিরা।
#পাকিস্তানি #বিহারী #বাংলাদেশ
For More Visit:
Website:
Facebook:
x

Bangladesh refugees blame United Nations, call it a greatest betrayal

Refugees living in Bangladesh captured doing their daily chores and mundane household tasks. A Bangladeshi woman clad in orange sari said she hopes to go to Pakistan some day.

Our houses have been seized, we are put to live in camps, we have been given the status of global refugees. This is one of the greatest betrayals by the United Nations particularly said an elderly man from Bangladesh.

A board of SPGRC, Central Office Geneva camp, Mohammadpur, Dhaka can be seen in the clip.

This footage is part of the broadcast stock footage archive of Wilderness Films India Ltd., the largest collection of HD imagery from South Asia. The collection comprises of 150, 000+ hours of high quality broadcast imagery, mostly shot on 4K, 200 fps slow motion, Full HD, HDCAM 1080i High Definition, Alexa and XDCAM. Write to us for licensing this footage on a broadcast format, for use in your production! We are happy to be commissioned to film for you or else provide you with broadcast crewing and production solutions across South Asia. We pride ourselves in bringing the best of India and South Asia to the world...

Please subscribe to our channel wildfilmsindia on Youtube for a steady stream of videos from across India. Also, visit and enjoy your journey across India at , India's first video-based social networking experience.

Reach us at rupindang [at] gmail [dot] com and admin@wildfilmsindia.com

To SUBSCRIBE click the below link:


Like & Follow Us on:
Facebook:
Website:
x

আইয়ুব গেট যেভাবে আসাদ গেট হলো | ঢাকার ঐতিহাসিক আসাদ গেটের ইতিহাস | History of Asad Gate Dhaka

শহীদ আসাদের জীবনী...

গুচ্ছ গুচ্ছ রক্তকরবীর মতো কিংবা সূর্যাস্তের
জ্বলন্ত মেঘের মতো আসাদের শার্ট
উড়ছে হাওয়ায় নীলিমায় ।

বোন তার ভায়ের অম্লান শার্টে দিয়েছে লাগিয়ে
নক্ষত্রের মতো কিছু বোতাম কখনো
হৃদয়ের সোনালী তন্তুর সূক্ষতায়
বর্ষীয়সী জননী সে-শার্ট
উঠোনের রৌদ্রে দিয়েছেন মেলে কতদিন স্নেহের বিন্যাসে ।

কোন কোন মৃত্যু ইতিহাস হয়ে যায়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে স্রোতে উদ্বেল জোয়ার বয়ে আনে। কোন কোন মৃত্যু ইতিহাসের কাছে দায় রেখে যায়। সোনালী অক্ষরে জলজল করে জাগরণের পাতায় পাতায়।

কোন কোন মৃত্যু বারুদে ঠাসা অভ্যুত্থানের গুদামে আগুনের ফুলকির মতো উড়াউড়ি করে উন্মাতাল।

আমানুউল্লাহ মোহাম্মদ আসাদ। ৬৯ এর শহীদ আসাদ। নিজের মৃতু দিয়ে এমনি এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল উনসত্তোরের গণজোয়ারে।

স্বদেশের মানচিত্রে সেই আসাদ, নিজের মৃত্যু দিয়ে, স্বাধীনতার স্বপ্ন বুনে দিয়েছিল ১৯৬৯ সালের ২০ জানুযারির রোদহীন দুপুরে।

কে ছিল আসাদ?

আসাদ ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে সদ্য এমএ ডিগ্রি নিয়ে সিটি ল কলেজে আইনে ভর্তি হওয়া এক তরুণ তেজি বিপ্লবী।

১৯৪২ সালের ১০ জুন জন্ম নেওয়া আসাদের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার ধানুয়া গ্রামে। সেখানেই কেটেছে তার ছেলেবেলা।

১৯৬০ সালে শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করে চলে যান সিলেটে। সেখানে ১৯৬৩ সালে এমসি কলেজ থেকে ইন্টারমেডিয়েট পাশ করেই আসাদ পাড়ি জমান ঢাকায়। ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে।
সময়টা তখন ছিল ১৯৬৪। ঢাকার রাজপথ তখন সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মিছিল-স্লোগানে উত্তাল। আন্দোলনের সেই উত্তাল স্রোতে গিয়ে মিশে যান আসাদ। অল্প দিনের মধ্যেই ছাত্র ইউনিয়নের মেনন গ্রুপের ঢাকা শাখার সাধারণ সম্পাদক হয়ে যান আসাদ।

১৯৬৭। আসাদ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) এবং কৃষক সমিতির সভাপতি মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাষাণী'র নির্দেশনায় গ্রামে চলে যান কৃষক সমিতিকে সংগঠিত করতে। নেতার নির্দেশে তিনি নরসিংদীর শিবপুর, মনোহরদী, রায়পুরা এলাকায় বাংলার কৃষক জনতাকে সংগঠিত করেন।
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিবেদিত প্রাণ আসাদুজ্জামান, সবসময় গরিব-অসহায় ছাত্রদের শিক্ষার অধিকার বিষয়ে সর্বদা সজাগ ছিলেন। তিনি সেসময় শিবপুর নৈশ বিদ্যালয় নামে একটি নৈশ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং শিবপুর কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদেরকে সাথে নিয়ে আর্থিক তহবিল গড়ে তোলেন।

৬ ডিসেম্বর, ১৯৬৮। মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাষাণী হরতালের ডাক দেন। এই হরতালে ছাত্রদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরাও পূর্ণ সমর্থন জানায়।
ঢাকার রাজপথ হয়ে যায় উত্তাল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৬ দফা দাবীর স্বপক্ষে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অন্যান্য আসামীদের মুক্তি দাবীর আন্দোলন চলছিল।

৪ জানুয়ারি, ১৯৬৯। ছাত্রদের ১১ দফা এবং বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা দাবীর সাথে একাত্মতা পোষণ করে ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, যাতে প্রধান ভূমিকায় ছিলেন আসাদ। এর অংশ হিসেবে ১৯৬৯ সালের ১৭ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ছাত্ররা দেশব্যাপী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ডাক দেয়।
ছাত্রদের এই ডাক প্রতিহত করতে গভর্নর মোনেম খান ১৪৪ ধারা জারী করেন। কিন্তু তাতে কোন লাভ হয়নি।

২০ জানুয়ারি ১৯৬৯। সকাল থেকেই ছাত্ররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জড়ো হতে শুরু করে। একটি সংক্ষিপ্ত সভা শেষে বেলা ১২টার দিকে জরুরি আইন ভেঙে মিছিল বের করে ছাত্ররা।

১০ হাজার ছাত্রের গগন বিদাড়ি স্লোগানে কেঁপে ওঠে ঢাকার রাজপথ। মিছিল এগিয়ে যায় ব্যারিকেটের দিকে। গোটা বিশ্ববিদ্যালয় তখন সেনাবাহিী, পুলিশ আর ইপিআরের ঘেরাওয়ে।

দুপুর দেড়টার কিছু পরে ছাত্রদের একটি ছত্রভঙ্গ মিছিল চাঁন খাঁ'র পুল এলাকায় প্রাণ ফিরে পায়। বজ্রদ্বীপ্ত স্লোগানে এর নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন আসাদ। হঠাৎ মিছিলের সামনে এসে পড়ে একটি পুলিশ ভ্যান।

সেখানে খুব কাছ থেকে আসাদকে লক্ষ্য করে এক পুলিশ অফিসার তার রাইফেল থেকে….
তৎক্ষণাৎ মাটিতে লুটিয়ে পড়েন আসাদ। তার তেজদীপ্ত কণ্ঠ যেন মুহুর্তেই স্তব্ধ হয়ে যায়।

আসাদের মৃত্যু পরিবেশকে আরও ঘোলাটে করে তুলে। মুহুর্তেই হাজার হাজার ছাত্র-জনতা আসাদের মৃত্যুতে একত্রিত হয়ে পুনরায় মিছিল বের করে। ঢাকার রাজপথ তখন ছাত্রদের দখলে, আর বাতাসে বারুদের গন্ধ।

ছাত্ররা ২২, ২৩ ও ২৪ জানুয়ারি সারাদেশে ধর্মঘটের ডাক দেয়। কিন্তু ধর্মঘটের শেষ দিনে পুলিশ পুনরায় গুলিবর্ষণ করে। এতে অবস্থা আরও বেগতিক হয়। ফলে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৪৪-ধারা স্থগিত করতে বাধ্য হয়।

শহীদ আসাদের রক্তমাখা শার্ট নিয়ে ২১ জানুয়ারি ঢাকায় বের হয় শোক মিছিল। বিক্ষুদ্ধ জনতা সেই সময়ই ছুটে যান মোহাম্মদপুরে তৎকালীন আইয়ুব গেটের সামনে। প্রতিবাদের ক্ষুদ্ধ প্রতীক হিসাবে সেখানকার আইয়ুব গেটের নামফলক গুড়িয়ে দিয়ে আসাদের রক্ত দিয়েই সেখানে লেখেন আসাদ গেট।

এই গেটের নাম পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের নাম অনুসারে ছিল আইয়ুব গেট। আইয়ুব খান ঢাকায় এসে মোহাম্মদপুর এলাকার প্রথম পনেরটি বাড়ি কিছু পরিবারের জন্য বরাদ্দ করেন। সে কারণে মোহাম্মদপুর এলাকার প্রধান রাস্তার এই প্রধান গেটটির নামকরণ করা হয় আইয়ুব গেট।
সেই আইয়ুব গেটের নাম বিল্পবী জনতা পরিবর্তন করে রাখেন আসাদ গেট।

আরও দেখুন...

দুনিয়ার সবচেয়ে সস্তা হোটেল:

২০০ বছর আগে ঢাকার এক কোটিপতির প্রাসাদ রূপলাল হাউজ :

শুটিংয়ের গ্রাম ভাদুন | যেখানে ভাড়া পাওয়া যায় হাঁস মুরগি ছাগল


This channel will be publish only documentaries on Historical places & also share to be travel experience. Try to discover beautiful Bangladesh with remarkable history. Remember, Bengal Discovery is an educational channel. So, please subscribe this channel :

পাকিস্তান হাটে একদিন
x

Celebrating Ashura at Bihari Camp in Mohammadpur #vlog_5

বাংলাদেশে যাদের বলা হয় আটকে পড়া পাকিস্তানী - তারা আসলে ১৯৪৭-এর ভারত-ভাগের পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে এসেছিলেন ভারতের বিহার থেকে। এদের একটি অংশ বাস করে ঢাকার মোহাম্মদপুরে শরণার্থী শিবিরে - যা জেনেভা ক্যাম্প বা বিহারী ক্যাম্প নামে পরিচিত।

একটা সময় তারা শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে বাস করলেও এখন তাদের একাংশ পেয়েছে বাংলাদেশের ভোটাধিকার। যদিও ক্যাম্পের অনেকের অভিযোগ, নাগরিক অনেক সুবিধা থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছেন।

তথ্য সূত্র- বি বি সি নিউজ / BBC News Bangla

বিহারী খাসী রান্নাঃ বাংলাদেশে এই প্রথমঃ Typical recipe for Champaran meat

সতর্কবানীঃ ভিডিও দেখার আগে জেনে নিনঃ আমি 'কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী' তবে 'ইসলাম বিদ্বেষী' নোই।

BONI AMIN চ্যানেলটি বাংলাদেশের 'মুমিন' যেমনঃ ওয়াজ শ্রোতা ও মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলিম মোল্লা বা যেকোন ধর্মের উগ্রবাদীদের জন্যে নয়। কারণ আমাদের ভিডিও শো দেখার পর ধর্মান্ধরা তাদের কমেন্টে তার ধর্মকে প্রকাশ্য বিশ্ববাসীর কাছে নাঙ্গা করে দেয়। অনুরোধঃ আপনি যদি 'মোকসুদুল মুমীন' বা উগ্রবাদী হিন্দু হন বা ইসলাম বিদ্বেষী হন তবে এই চ্যানেলটি কক্ষনো ভিজিট করবেননা। আর যদি ভুলক্রমে চ্যানেলটা সাবসক্রাইব করে থাকেন তবে এক্ষুনি আনসাবসক্রাইব করুন। বঙ্গবাসী হে 'রঙ্গীলা মুমীন, দূরে থাকুনঃ আমীন - সুম্মা আমীন - বনি আমিন

আমার ১টি 'চতুস্পদী' কবিতাঃ
বাংলাদেশের শতকরা ৯০ জন সাংসদ (এম.পি), আমলা এবং রাজনীতিবিদ একদম 'খাঁটি মুসলমান' এবং 'আলহাজ' অর্থাৎ বর্বর সউদী আরব থেকে ওরা সকলেই 'আলহাজ' সনদপ্রাপ্ত মহামান্য ব্যাক্তি। তবে এদের (৮০%) সকলেই :

হয় লুটেরা না হয় ধর্ষক,
হয় বহুমূত্র না হয় মৃগী রোগী,
হয় জঙ্গি না হয় সন্ত্রাসী,
হয় কোলেস্টরেল নাহয় অম্লশূল রোগী,
হয় ভূমি দস্যু না হয় ডাকাত,
হয় উচ্চ রক্তচাপ না হয় চীর আমাশার রোগী
হয় লম্পট না হয় দিবা খুনি,
হয় হাঁটু ভঙ্গ না হয় ধজভঙ্গ রোগী
হয় বেশ্যার দালাল না হয় স্ত্রীর 'ভাড়ুয়া',
হয় ওপেন হার্ট না হয় বাইপাস রোগী
হয় চাঁদাবাজ না হয় চাপাবাজ,
হয় কিডনী না হয় এইচ.আই.ভি রোগী
হয় হার্মাদ না হয় উম্মাদ।

বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি (৮০%) সাংসদ, আমলা ও রাজনীতিবিদদের অফিসিয়াল ব্যাগে নতুবা জুব্বার ভেতর লুকানো থাকে 'ষন্ডা - বিচ্ছু, ধনেশ পাখি ও কোয়াল খন্ডের' বিশেষ এক ধরণের তেলের শিশি, তৈলমর্দন না হয় 'হস্তমৈথুন'এ ওই বিশেষ তেল ওরা ব্যবহার করে থাকে। তবে নপুংষক এই আমলা, রাজনীতিবিদ ও এম.পি গুলো (৮০%) অবশ্যই খাঁটি মুসলমান, বেশিরভাগ ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, নিয়মিত ওয়াজ শুনে, অনেকে এমন কি তাহাজ্জুতের নামাজও পড়ে, ওরা সকলে ওজু করার পর ঘুষের টাকায় হাত লাগায় না, তবে নামাজ শেষে পুনরায় হাত বাড়িয়ে দেয়। ওরা 'হারাম' উপার্জনে বাজার থেকে 'হালাল' গরুর মাংশ কেনে। হারাম টাকায় সংসার খরচ থেকে শুরু করে সন্তানের লেখাপড়া এবং স্ত্রীর ভোগ বিলাসিতা সব কিছুই করে থাকে, তবে বেতনের টাকাটা ওরা নীরবে সেভ (সঞ্চয়) করে থাকে, যাতে ওই টাকা দিয়ে সে সুযোগ বুঝে বর্বর দেশে সউদী আরবে গিয়ে টুপ্ করে 'আলহাজ' সনদপত্রটি কিনে আনতে পারে। তার মানে হলো দৈনিক 'জীবন চলে হারাম টাকায়, কিন্তু হজ করে বেতনের (সৎ উপার্জন) টাকায়', কি বিচিত্র এদের এই ফতোয়া। ওরা বড্ড নিষ্ঠূর (হার্মাদ) এবং ভন্ড। সুতরাং সাধু সাবধান, বাণী চিরন্তনী হিসেবে মনে রাখবেনঃ

কোনো বাংলাদেশি যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে,
অথবা মাথায় টুপি লাগিয়ে চলে ফেরে
অথবা দাঁড়িতে মেহেদী মেখে মুচকি হাসে
অথবা নীম বৃক্ষ ডাল দিয়ে দাঁত মেছওয়াক করে,
অথবা মক্কায় গিয়ে হজ করেছে শুনেন,
অথবা যার টাইটেল হাজী বা আলহাজ হয়,
অথবা উঠ ও খেজুর বৃক্ষ দেখলে যে জড়িয়ে ধরতে চায়
অথবা আরবী বা উর্দু লেখা কোন কিতাব দেখলে চুমা দেয়
অথবা যে নামাজী আপনাকে দ্বীনের দাওয়াত দেয় -

আপনি সেই মুসলমানকে বিশ্বাস করবেন না, ঘুনাক্ষরেই নয়, তার থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন, কারণ ওরা সকলেই (৮০%) ভন্ড (হিপোক্রিট), ধন্যবাদ

ছোট্ট ১টি ওয়াজ:
হে বন্ধুরা: কুরআনিক বার্তা থেকে তোমরা 'ভয়' না 'ভালোবাসা' শিখলে? যেমন হিন্দুরা 'কালী' দেবীকে ভয় পায় আর 'লক্ষী'কে ভালোবাসে? ইসলাম কি ভয় না ভালোবাসায় বিশ্বাসী? মনে রেখো আল্লাহর খাঁটি বাঙলা হচ্ছে 'মহাদেব', প্রাচীনকালে কাবার ভেতর যে সহস্র দেব দেবীর মূর্তি ছিলো তার মধ্যে 'আল্লাহ'র মূর্তিটাই ছিল সবচে বড়। অসভ্য ও হায়ান সম 'শিশু ধর্ষক' অরোবী পূজারীদেরকে সান্তনা দেয়ার জন্যেই মোহাম্মদ (সঃ) তখন ওই মহাদেব অর্থাৎ আল্লাহ'র মূর্তিটি রেখে বাকি মূতিগুলো ভেঙ্গে আল্লাহর একত্ব প্রমান করতে চেয়েছিলেন। আয়ামে জাহেলিয়াতের সেই দুর্যোগে নবী মোহাম্মদ (সঃ ) কথিত আজরাইল (যম), জিব্রাইল (চিত্রগুপ্ত) সহ ভুয়া ৭২টা হুরের যৌন-লালস দেখিয়ে ধর্ষণ-মহামারী থেকে আরব জাতিকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। তখন বর্বর আরবে সমকামী থেকে শুরু করে পশু বা উটগামী নিত্যঘটনা ছিল, বর্বর অরোবীদের কঠিন-শক্ত লিঙ্গাঘাত থেকে এমনকি ৬ মাসের শিশুরাও রক্ষা পেতো না। কে ভগ্নী, কে ভাগ্নী, কে খালা কে ফুফু বর্বর অরোবীদের হাত থেকে শুধু তার জঠরধারিনী জননী ছাড়া তখন কেউ রেহাই পেত না। সে কারণেই সার্বক্ষণিক লালাঝরা উত্থিত লিঙ্গধারী আরবি ঐ বর্বরদেরকে মিথ্যা যৌন-সান্তনা দিতেই আমাদের প্রিয় রসূল (সঃ) জান্নাতের সেই ৭২ হুরের ভুয়া গল্প ফেঁদেছিলেন, যা নিয়ে এখন সারা বিশ্বের অমুসলিমরা শতাব্দী থেকে শতাব্দী ধরে নিরীহ ও ভালো মুসলিমদেরকে 'যৌন উম্মাদ' বলে ঘেন্না ও মস্করা করে। বস্তুতঃ আমার প্রিয় নবী শুধু 'সত্য' প্রতিষ্ঠা করতেই তখন 'মিথ্যা'র আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন, অবাধ্য শিশুকে যেমন লজেন্স দেখিয়ে শান্ত করা। এরকম আরো অনেক ভুয়া ও মিথ্যা গল্প বানিয়ে সময়ের দাবিতে বিশ্ব-অবতার আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মদ (সঃ) তখন সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। পুনুশ্চ: মনে রেখো শুধুমাত্র বিশ্ব শান্তি ও মানবতা প্রতিষ্ঠার জন্যেই তিনি 'মিথ্যার' আশ্রয় নিয়েছিলেন (যদি ইসলাম বলে থাকে যে, কোন মুসলিমকে নির্ঘাত মৃত্যু বা ফাঁসি থেকে বাঁচাতে ১জন মুসলিম হয়ে 'মিথ্যা' সাক্ষী দেয়া জায়েজ আছে, তাহলে বিশ্ব মানবতাকে 'অপমৃত্যু' থেকে বাঁচাতে আমার প্রিয় নবী (সঃ) তখন 'মিথ্যা' গল্প ফেঁদে কোন অপরাধ করেননি)। যেগুলোর বাসি নির্যাস পান করে এখনকার (৮০%) মুসলিমরা সারা বিশ্বে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে যাচ্ছে, যেমনভাবে বাংলাদেশের ৮০% মুসলিম এবং ওয়াজিরা সাত আসমান, নারী-পুরুষ উভলিঙ্গের বোরাক, দোফালা চাঁদ ইত্যাদি ভুয়া চুটকি ও সতী সুন্দরী ৭২ হুরের ফালতু গল্পগুলো বিক্রি করে তামাম জাতিকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে (আমীন)। আবারো বলছি: দেবদাস এর আরবী অনুবাদ হচ্ছে গোলাম মাওলা, মহাদেব এর আরবী অনুবাদ হচ্ছে 'আল্লাহ', আরেকটু লেখা পড়া কর, শুধু কোরআন, হাদীস পৈড়লে ছৈলবে না।

দশ হাজার টাকার তিন কেজি ওজনের পদ্মার ইলিশ | Info Hunter

বাংলাদেশের মাছের রাজা বলা হয়ে থাকে ইলিশ মাছকে। তাছাড়া ইলিশ মাছের ঘ্রাণ স্বাদ অন্য যেকোন মাছকে হার মানাবে। ইলিশ মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দূষ্কর। আর ইলিশের মৌসুমে তো এর চাহিদা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। ইলিশের মাঝে তিন কেজি আকারের ইলিশকে রাজা ইলিশ বলা হয়ে থাকে। বলা হয়ে থাকে লাখে একটা ভাগ্যগুণে এরকম রাজা ইলিশ পাওয়া যায়। তাছাড়া মাওয়া ঘাটের চারপাশ ইলিশের ঘ্রাণে ভরপুর থাকে।
#পদ্মার_ইলিশ #Padma_ilish

For More Visit:
Website:
Facebook:

আশুরা পালনে বর্ণিল সাজে মিরপুর বিহারি ক্যাম্প ।। মিরপুর ১১, ঢাকা

মিরপুর ১১ বিহারি ক্যাম্প এ আশুরার তাজিয়া মিছিল ।। ১০ই মহররম বা আশুরার দিনটি বাংলার লোক সংস্কৃতিতে এক অনন্য জায়গা দখল করে আছে। ইসলাম ধর্মের সঙ্গে যুক্ত আর কোনো ঘটনা লোক সাংস্কৃতিতে এতটা গুরুত্ব পায়নি। বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গেই যেন ওতপ্রোতভাবে মিশে গেছে মহররম। আশুরায় দিনে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রোজা রাখেন। শিয়া মতাবলম্বীরা তাজিয়া মিছিল, শোক মাতম, মহররমের পালা, মহররমের জারি, মহররমের শিন্নি আয়োজন করেন। কোথাও কোথাও মহররমের মেলা বসে। মহররম মাসের প্রথম দিন থেকে আশুরা পর্যন্ত ১০ দিন পরিবারের সব সদস্যদের নিয়ে সম্মিলিতভাবে মহররমের জারিগান পরিবেশিত হয়। এইসময় প্রতিটি পাক পাঞ্জাতন মোকামে বিভিন্ন গ্রাম থেকে ভক্তরা তাজিয়া, ঘোড়া নিশান দিয়ে পূর্বের মানত শোধ করেন। এই দিনগুলোতে তারা রোজা রাখেন, রাতে নিরামিষ খান এবং খালি পায়ে চলাচল করেন।

Shares

x

Check Also

x

Menu